ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ ও দর্শনীয় স্থানের তালিকাঃ
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক
| |
১। জাগ্রত চৌরঙ্গী | চান্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর |
২। ছয়দানা দীঘি ও যুদ্ধক্ষেত্র | গাছা, গাজীপুর |
৩। ১৯ শে স্মারক ভাস্কর্য | রাজবাড়ী, জয়দেবপুর |
৪। মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্ণার | উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর |
ঐতিহাসিক পূরাকীর্তি
| |
১। রাজবাড়ী শ্বশান | জয়দেবপুর |
২। ভাওয়াল রাজবাড়ী | জয়দেবপুর |
৩। মীর জুলমার সেতু (কহরদরিয়া( | টঙ্গী বাজার, টঙ্গী |
জমিদারবাড়ী | |
১। ভাওয়াল রাজবাড়ী | জয়দেবপুর |
২। বলধার জমিদার বাড়ী | বাড়ীয়া |
৩। পূবাইল জমিদার বাড়ী | পূবাইল |
৪। কাশিমপুর জমিদার বাড়ী | গাজীপুর সদর |
৫। দত্তপাড়া জমিদার বাড়ী | টঙ্গী |
দীঘি ও বিল | |
১। হায়দ্রাবাদ দীঘি | হায়দ্রাবাদ পূবাইল |
২। ভাওয়াল কলেজ দীঘি | গাজীপুর সদর |
৩। রাহাপাড়া দীঘি | গাজীপুর পৌরসভা |
৪। রাজবিলাসী দীঘি | গাজীপুর |
৫। বিল বেলাই | গাজীপুর সদর |
ধর্মীয়স্থান ও সমাধিক্ষেত্র | |
১। ভাওয়াল রাজ শ্মশানেশ্বরী | জয়দেবপুর |
পিকনিক স্পট | |
১। ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান | গাজীপুর সদর |
২। নুহাস চলচ্চিত্র ও পর্যটন কেন্দ্র | মির্জাপুর |
৩। হোতাপাড়া স্যুটিং স্পট | গাজীপুর সদর |
৪। অনস্তধারা পর্যটনবিনোদনকেন্দ্র | রাজেন্দ্রপুর, গাজীপুর সদর |
জাগ্রত চৌরঙ্গী
· জয়দেবপুর চান্দনা চৌরাস্তা, গাজীপুর-এ অবস্থিত। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বপ্রথম স্মারক ভাস্কর্য হলো জাগ্রত চৌরঙ্গী মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে ১৯৭১ সালে ১৯ শে মার্চ গাজীপুরে সংঘটিত প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগ্রামের চেতনার আলোকে ও শহীদ হুরমত আলীসহ অন্যান্য শহীদদের স্মরনে নির্মিত হয় জাগ্রত চৌরঙ্গী। ভাস্কর্যটির উচ্চতা মাটি থেকে ১০০ (একশত) ফুট। দুপাশে ১৬ ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১১ নং সেক্টরের ১০৭ জন এবং ৩নং সেক্টরের ১০০ জন শহীদ সৈনিকের নাম খোদাই করা রয়েছে। জিরো পয়েন্ট হতে ঢাকা-ময়মনসিংহ রোডে গাজীপুর গামী বাসে আসা যায়।
১৯ শে মার্চ স্মারক ভাস্কর্য
· ভাওয়াল রাজবাড়ীর সম্মুখে সবুজ চত্বরে অবস্থিত। ৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে ১৯ শে মার্চের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ সংগ্রামে ভাওয়াল বাসীর ভূমিকা এ স্মারক ভাস্কর্যে ফুটে উঠেছে। ভাস্কর্যটি অবিকল জাগ্রত চৌরঙ্গীর মত। জিরো পয়েন্ট হতে গাজীপুর গামী বাসে শিববাড়ীতে নেমে রিক্সাযোগে রাজবাড়ী আসা যায়।
মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্ণার
· গাজীপুর সদর উপজেলার বোর্ড বাজারে অবস্থিত। উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে তোলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণাগার ১৯৯৯ সনে। মহৎ এই উদ্যোগটির নামকরণ করা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি কর্ণা। এই সংগ্রহশালায় রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের পরিচালক স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শহীদ বঙ্গতাজ তাজউদ্দিনসহ বহু দুর্লভ আলোকচিত্র (৬০টি) পোর্ট্রেট(৪০টি)। জিরো পয়েন্ট হতে গাজীপুর গামী বাসে আসা যায়।
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যান
গাজীপুর সদর ও শ্রীপুর উপজেলায় অবস্থিত। দেশের অন্যতম বৃহৎ উদ্যান। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার পৃথিবীর অন্যান্য উন্নত দেশের আদলে অভয়ারণ্যের ছাঁচে, আরন্যিক পরিবেশ রক্ষণ এবং মানুষ ও পরিবেশের নিবিড় সম্পর্কের কথা বিবেচনা করেই ভাওয়াল শাল অরণ্যে এই উদ্যান গড়ে তোলে। এখানে বেশ কয়েকটি পিকনিক স্পট রয়েছে। এখানে ১৩টি কটেজ ও ৬টি রেষ্টহাউজ রয়েছে। রাত্রি যাপনের জন্য অনুমতি প্রদান হয় না।জিরো পয়েন্ট হতে শ্রীপুর গামী বাসে যাতায়াত করা যায়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস